কানাডার অঙ্গীকার করা ২৫ হাজার সিরীয় শরণার্থীর মধ্যে ১৬৩ জন আজ টরন্টোতে পৌঁছেছেন। কানাডার সেনাবাহিনীর অন্টারিও সিএফসি বিমান ওই শরণার্থীদের নিয়ে মধ্যরাতে টরন্টো বিমানবন্দরে অবতরণ করে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোসহ অন্য কর্মকর্তারা বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে ওই সিরীয় শরণার্থীদের বরণ করে নেন।
অতিথিদের জন্য গরম কাপড় ও উপহারসামগ্রী নিয়ে শত শত টরন্টোবাসী বিমানবন্দরে অপেক্ষা করছিলেন। উত্তর আমেরিকার মধ্যে একমাত্র কানাডাই এত বিপুলসংখ্যক সিরীয় শরণার্থী গ্রহণ করতে যাচ্ছে।
সরকারিভাবে ২৫ হাজার ও বেসরকারিভাবে আরও ২৫ হাজার শরণার্থীকে কানাডায় আশ্রয় দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
কানাডার সাম্প্রতিক সাধারণ নির্বাচনে জাস্টিন ট্রুডোর উদারপন্থী লিবারেল পার্টি বিপুল ভোটে জয়ী হয়। ট্রুডো অঙ্গীকার করেছিলেন, নির্বাচনে জয়ী হলে তিনি ২৫ হাজার শরণার্থীকে আশ্রয় দেবেন। জয়ী হওয়ার পর খুব দ্রুতই তিনি তাঁর নির্বাচনী ওয়াদা রক্ষা করতে পদক্ষেপ নিলেন।
সিরীয় শরণার্থীরা কানাডার নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি। কিন্তু ওই আশঙ্কাকে উপেক্ষা করে নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন ট্রুডো। তিনি বলেন, কানাডার জাতীয় ঐতিহ্যের সঙ্গে শরণার্থীদের গ্রহণ করার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট। বিশ্বের বিভিন্ন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের অসহায় মানুষের জন্য কানাডার দরজা সব সময়ই খোলা থাকবে।
জাস্টিন ট্রুডোর বাবা পিয়েরে ট্রুডো কানাডার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ষাটের দশকে এশিয়া ও পূর্ব ইউরোপের লাখো শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিলেন।
কানাডার অভিবাসনমন্ত্রী জন ম্যাককালাম জানান, সরকারের অঙ্গীকার করা শরণার্থীদের আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে কানাডায় নিয়ে আসা হবে। ব্যক্তিগত স্পনসরে আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অবশিষ্ট শরণার্থীরা আসবেন।
শরণার্থীদের আবাসনের জন্য স্থানীয় সরকারি ভবন-হোটেল ভাড়া করা হয়েছে। সরকারিভাবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, যারা বাড়ির বেসমেন্টে শরণার্থীদের থাকার সুযোগ করে দেবে, তাদের সম্পদের ওপর কর (প্রোপার্টি ট্যাক্স) মওকুফ করা হবে।
অতিথিদের জন্য গরম কাপড় ও উপহারসামগ্রী নিয়ে শত শত টরন্টোবাসী বিমানবন্দরে অপেক্ষা করছিলেন। উত্তর আমেরিকার মধ্যে একমাত্র কানাডাই এত বিপুলসংখ্যক সিরীয় শরণার্থী গ্রহণ করতে যাচ্ছে।
সরকারিভাবে ২৫ হাজার ও বেসরকারিভাবে আরও ২৫ হাজার শরণার্থীকে কানাডায় আশ্রয় দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
কানাডার সাম্প্রতিক সাধারণ নির্বাচনে জাস্টিন ট্রুডোর উদারপন্থী লিবারেল পার্টি বিপুল ভোটে জয়ী হয়। ট্রুডো অঙ্গীকার করেছিলেন, নির্বাচনে জয়ী হলে তিনি ২৫ হাজার শরণার্থীকে আশ্রয় দেবেন। জয়ী হওয়ার পর খুব দ্রুতই তিনি তাঁর নির্বাচনী ওয়াদা রক্ষা করতে পদক্ষেপ নিলেন।
সিরীয় শরণার্থীরা কানাডার নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি। কিন্তু ওই আশঙ্কাকে উপেক্ষা করে নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন ট্রুডো। তিনি বলেন, কানাডার জাতীয় ঐতিহ্যের সঙ্গে শরণার্থীদের গ্রহণ করার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট। বিশ্বের বিভিন্ন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের অসহায় মানুষের জন্য কানাডার দরজা সব সময়ই খোলা থাকবে।
জাস্টিন ট্রুডোর বাবা পিয়েরে ট্রুডো কানাডার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ষাটের দশকে এশিয়া ও পূর্ব ইউরোপের লাখো শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিলেন।
কানাডার অভিবাসনমন্ত্রী জন ম্যাককালাম জানান, সরকারের অঙ্গীকার করা শরণার্থীদের আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে কানাডায় নিয়ে আসা হবে। ব্যক্তিগত স্পনসরে আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অবশিষ্ট শরণার্থীরা আসবেন।
শরণার্থীদের আবাসনের জন্য স্থানীয় সরকারি ভবন-হোটেল ভাড়া করা হয়েছে। সরকারিভাবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, যারা বাড়ির বেসমেন্টে শরণার্থীদের থাকার সুযোগ করে দেবে, তাদের সম্পদের ওপর কর (প্রোপার্টি ট্যাক্স) মওকুফ করা হবে।