কিছু কার্যক্রমের মাধ্যমে কোনো প্রতিষ্ঠান নির্ভরযোগ্য পরিবেশ সৃষ্টি করে বিশ্বস্ত কর্মীবাহিনী তৈরি করতে পারে। তবে এ জন্য প্রয়োজন কিছু সুষ্ঠু নিয়মের চর্চা। এ লেখায় থাকছে তেমন কয়েকটি উপায়, যা কর্মীদের নিয়েগকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতি বিশ্বস্ত হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করে।
১. বাজে অফিসারদের বাদ দেওয়া
প্রতিষ্ঠানে কিছু সুপারভাইজার ও অফিসার থাকতে পারে যারা অধস্তনদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করতে অভ্যস্ত। এ ধরনের অফিসার প্রতিষ্ঠানের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টিতে বাধা সৃষ্টি করে এবং কর্মীদের কাজের উন্নতিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। এদের যত দ্রুত সম্ভব প্রতিষ্ঠান থেকে বের করে দেওয়াই মঙ্গলজনক।
২. টিমওয়ার্ক
প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা বা শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তার উচিত নিজের টিমের কর্মীরা প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে কী ভাবছে তা জেনে নেওয়া। তাদের মতামতের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানের বহু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ঠিক করা সম্ভব।
৩. কর্মীদের কাজে লাগানো
প্রতিষ্ঠানে সুষ্ঠু কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য সব স্তরের কর্মীদের সম্পৃক্ত করা জরুরি। তাদের মতামতকে মূল্য দেওয়া ও কর্মীদের সহায়তা নিয়ে প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।
৪. কাজের আগ্রহ সৃষ্টি
একঘেয়ে কাজে অনেক কর্মীই আগ্রহী হতে পারে না। এ ক্ষেত্রে তারা যেন কাজের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠে সে জন্য নানা পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
৫. সুষ্ঠু সামাজিকতা
মানুষ সামাজিক জীব। শুধু কাজ নয় বরং নানা সামাজিকতার মাধ্যমে মানুষ একে অন্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে চায়। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানে কাজের পাশাপাশি কর্মীদের একত্রে চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থাও রাখা যেতে পারে।
৬. উন্নতির উপায় আলোচনা
প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের কোনো বিষয় চাপিয়ে না দিয়ে বরং তাদের মতামতের ভিত্তিতেই উন্নতির উপায় নির্ধারণ করা উচিত। এতে কর্মস্থলে বাড়তি চাপের বদলে কঠোর পরিশ্রমী টিম সৃষ্টি করা সম্ভব হয়।
৭. মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি
প্রতিষ্ঠান যেমন কর্মীদের কাছ থেকে কিছু আশা করে তেমন কর্মীরাও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কিছু আশা করে। এ ক্ষেত্রে বছর শেষে কর্মীদের উৎপাদনশীলতার হিসাব করার পাশাপাশি কর্মীরা প্রতিষ্ঠান থেকে কী পেল সেই হিসাবও করা উচিত। কোনো প্রতিষ্ঠান যখন কর্মীদের মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখবে তখন কর্মীরাও প্রতিষ্ঠানের ভালোমন্দ দেখতে উৎসাহিত হবে।
–ফক্স নিউজ অবলম্বনে ওমর শরীফ পল্লব
১. বাজে অফিসারদের বাদ দেওয়া
প্রতিষ্ঠানে কিছু সুপারভাইজার ও অফিসার থাকতে পারে যারা অধস্তনদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করতে অভ্যস্ত। এ ধরনের অফিসার প্রতিষ্ঠানের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টিতে বাধা সৃষ্টি করে এবং কর্মীদের কাজের উন্নতিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। এদের যত দ্রুত সম্ভব প্রতিষ্ঠান থেকে বের করে দেওয়াই মঙ্গলজনক।
২. টিমওয়ার্ক
প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা বা শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তার উচিত নিজের টিমের কর্মীরা প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে কী ভাবছে তা জেনে নেওয়া। তাদের মতামতের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানের বহু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ঠিক করা সম্ভব।
৩. কর্মীদের কাজে লাগানো
প্রতিষ্ঠানে সুষ্ঠু কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য সব স্তরের কর্মীদের সম্পৃক্ত করা জরুরি। তাদের মতামতকে মূল্য দেওয়া ও কর্মীদের সহায়তা নিয়ে প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।
৪. কাজের আগ্রহ সৃষ্টি
একঘেয়ে কাজে অনেক কর্মীই আগ্রহী হতে পারে না। এ ক্ষেত্রে তারা যেন কাজের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠে সে জন্য নানা পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
৫. সুষ্ঠু সামাজিকতা
মানুষ সামাজিক জীব। শুধু কাজ নয় বরং নানা সামাজিকতার মাধ্যমে মানুষ একে অন্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে চায়। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানে কাজের পাশাপাশি কর্মীদের একত্রে চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থাও রাখা যেতে পারে।
৬. উন্নতির উপায় আলোচনা
প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের কোনো বিষয় চাপিয়ে না দিয়ে বরং তাদের মতামতের ভিত্তিতেই উন্নতির উপায় নির্ধারণ করা উচিত। এতে কর্মস্থলে বাড়তি চাপের বদলে কঠোর পরিশ্রমী টিম সৃষ্টি করা সম্ভব হয়।
৭. মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি
প্রতিষ্ঠান যেমন কর্মীদের কাছ থেকে কিছু আশা করে তেমন কর্মীরাও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কিছু আশা করে। এ ক্ষেত্রে বছর শেষে কর্মীদের উৎপাদনশীলতার হিসাব করার পাশাপাশি কর্মীরা প্রতিষ্ঠান থেকে কী পেল সেই হিসাবও করা উচিত। কোনো প্রতিষ্ঠান যখন কর্মীদের মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখবে তখন কর্মীরাও প্রতিষ্ঠানের ভালোমন্দ দেখতে উৎসাহিত হবে।
–ফক্স নিউজ অবলম্বনে ওমর শরীফ পল্লব