বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া হিন্দু ধর্মালম্বীদের শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে এক শুভেচ্ছাবাণীতে বলেছেন,“বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। যেকোনো ধরনের অশুভ তৎপরতা সম্পর্কে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।”
আজ (রবিবার) দুপুরে দলের পক্ষ থেকে প্রচারিত এ বাণীতে খালেদা জিয়া দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমী উপলক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বী শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। তাদের সুখ শান্তি ও কল্যাণ কামনা করেন।
খালেদা জিয়া বলেন,“আবহমান কাল ধরে শারদীয় দুর্গাপূজা বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের অন্যান্য বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। এই ধর্মীয় উৎসবটি সাড়ম্বরে পালিত হয় বাংলাদেশেও। যেকোনো ধর্মীয় উৎসবই মানুষে মানুষে নিবিড় বন্ধন রচনা করে ও ভ্রাতৃত্ববোধকে জাগরিত করে। সব ধর্মের মর্মবাণী শান্তি ও মানব কল্যাণ। হিংসা-বিদ্বেষ পরিহার করে সমাজে শান্তি ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় ব্রতী হওয়া মানুষ হিসেবে আমাদের সবার কর্তব্য।”
খালেদা বলেন, দুর্গাপূজার অন্তর্নিহিত বাণীই হচ্ছে হিংসা,লোভ ও ক্রোধরূপী অসুরকে বিনাশ করে সমাজে স্বর্গীয় শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। যেখানে ন্যায় ও সুবিচার নিশ্চিত হবে।
বিএনপি প্রধান বলেন, “বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। যেকোনো ধরনের অশুভ তৎপরতা সম্পর্কে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এ দেশের প্রতিটি মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সংখ্যাগুরু-সংখ্যালঘু তত্ত্বে বিশ্বাস করি না। আমরা সবাই বাংলাদেশি-এটাই হোক আমাদের বড় পরিচয়।”
লন্ডনে সফররত খালেদা জিয়া দুর্গোৎসবের সাফল্য কামনা করেন।
এদিকে, ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে আজ থেকে শুরু হচ্ছে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচাইতে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। এবার পূজা উপলক্ষে বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে প্রায় ত্রিশ হাজারের মতো পূজা মণ্ডপ।
আজ (রবিবার) দুপুরে দলের পক্ষ থেকে প্রচারিত এ বাণীতে খালেদা জিয়া দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমী উপলক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বী শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। তাদের সুখ শান্তি ও কল্যাণ কামনা করেন।
খালেদা জিয়া বলেন,“আবহমান কাল ধরে শারদীয় দুর্গাপূজা বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের অন্যান্য বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। এই ধর্মীয় উৎসবটি সাড়ম্বরে পালিত হয় বাংলাদেশেও। যেকোনো ধর্মীয় উৎসবই মানুষে মানুষে নিবিড় বন্ধন রচনা করে ও ভ্রাতৃত্ববোধকে জাগরিত করে। সব ধর্মের মর্মবাণী শান্তি ও মানব কল্যাণ। হিংসা-বিদ্বেষ পরিহার করে সমাজে শান্তি ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় ব্রতী হওয়া মানুষ হিসেবে আমাদের সবার কর্তব্য।”
খালেদা বলেন, দুর্গাপূজার অন্তর্নিহিত বাণীই হচ্ছে হিংসা,লোভ ও ক্রোধরূপী অসুরকে বিনাশ করে সমাজে স্বর্গীয় শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। যেখানে ন্যায় ও সুবিচার নিশ্চিত হবে।
বিএনপি প্রধান বলেন, “বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। যেকোনো ধরনের অশুভ তৎপরতা সম্পর্কে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এ দেশের প্রতিটি মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সংখ্যাগুরু-সংখ্যালঘু তত্ত্বে বিশ্বাস করি না। আমরা সবাই বাংলাদেশি-এটাই হোক আমাদের বড় পরিচয়।”
লন্ডনে সফররত খালেদা জিয়া দুর্গোৎসবের সাফল্য কামনা করেন।
এদিকে, ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে আজ থেকে শুরু হচ্ছে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচাইতে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। এবার পূজা উপলক্ষে বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে প্রায় ত্রিশ হাজারের মতো পূজা মণ্ডপ।